উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের ইতিহাস:
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নারী শিক্ষার্ক্ষীর উপস্থিতি বাড়ানো, শিক্ষা হার বৃদ্ধি, নারীকে উন্নয়নের মূল ধারায় আনয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন এবং নারীর অর্থনৈতিক মুক্তি, বাল্য বিবাহ রোধ ও জন্মসংখ্যা বৃদ্ধির হার হ্রাসকরণের লক্ষ্যে ১৯৯২ সালে বিশ্বব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় ১১৭ টি উপজেলা, এশিয়া উন্ননয় ব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় ৫৩ টি উপজেলা এবং নরওয়ের আর্থিক সহায়তায় ০৭ টি উপজেলা এবং ১৯৯৪ সালের বাংলাদেশ সরকারের আর্থিক সহায়তায় ২৮২ টি উপজেলায় “ফিমেল সেকেন্ডারী টাইপেন্ড এ্যাসিস্ট্যান্ট প্রকল্প” এবং ফিমেল সেকেন্ডারী টাইপেন্ড প্রকল্প” মাধ্যমিক স্তরের ছাত্রীদের (৬ষ্ঠ হতে ১০ম শ্রেনী) উপবৃত্তি প্রদান কার্যক্রম চালু হয়। উক্ত প্রকল্পের যাবতীয় কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও মনিটরিং জন্য “থানা প্রজেক্ট ম্যানেজার/ থানা প্রকল্প কর্মকর্তার কার্যালয়” নামক প্রশাসনিক ইউনিট থানা পর্যায়ে স্থাপন করা হয়।
সময় পরিবর্তনের সাথে সাথে শিক্ষা মন্ত্রনালয় এবং তার আওতাধীন অধিদপ্তর ও মাঠ পর্যায়ের অফিসসমূহের কাজের সহাযোগিতা এবং যোগাযোগ্ স্থাপনে ক্ষেত্রে “থানা প্রজেক্ট ম্যানেজার/ থানা প্রকল্প কর্মকর্তার কার্যালয়” গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করতে থাকে এবং এক পর্যায়ে অপরিহার্য ইউনিট হিসেবে হয়ে উঠে। ফলে ২০০৫ সালের ৩০ জুন “নিকার” এর ৫০ তম সভার কার্যবিবরণীর ২ নম্বর সিদ্ধান্ত অনুসারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের কার্যালয়সমূহকে শিক্ষা মন্ত্রণায়লের আওতাধীন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের সর্বনিম্ন প্রশাসনিক ইউনিট হিসেবে সাংগঠনিক কাঠামোর অর্ন্তভূক্ত করা হয়। পরবর্তীতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিগত ২৯/১২/২০০৫ তারিখের স্মারকনং-শা:৬/উ:বা:/২০০৫/৮৩৮ নম্বর প্রজ্ঞাপনে “থানা প্রজেক্ট ম্যানেজার/ থানা প্রকল্প কর্মকর্তার কার্যালয়” সমূহের নাম পরিবর্তন করে “উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের কার্যালয়” হিসেবে অভিহিত করা হয়। বর্তমানে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এবং তার আওতাধীন সকল দপ্তর/ পরিদপ্তরের পক্ষে সরকারের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS